শিক্ষা নিয়ে গড়ব দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ
আস্ সালামু আলাইকুম। ১৯৭৫ সালে অগ্রণী স্কুল হিসেবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান টি কার্যক্রম শুরু করে। তখন এটি প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক পর্যায়ে পাঠদান এর কার্যক্রম চালু ছিলো। কিন্তু বর্তমানে এখানে দ্বাদশ শ্রেনি পর্যন্ত পাঠদানের ব্যবস্থা আছে। এই বিদ্যালয়ে স্কুল শাখায় মানবিক, ব্যবসায় শিক্ষা ও বিজ্ঞান বিভাগ চালু রয়েছে। আর একাদশ আর দ্বাদশ শ্রেণীতেও মানবিক, ব্যবসায় শিক্ষা এবং বিজ্ঞান বিভাগ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পড়ার সুযোগ রয়েছে। নার্সারী থেকে দ্বিতীয় শ্রেনী পর্যন্ত মর্নিং শিফট ও তৃতীয় থেকে দ্বাদশ শ্রেনী পর্যন্ত ডে শিফট। বিদ্যালয়টিতে বর্তমানে কারিগরী (নবম ও দশম শ্রেণী ভোকেশনাল) শাখা চালু হয়েছে। যাতে শিক্ষার্থীরা হাতে কলমে কাজ করতে পারে । জ্ঞান ছড়িয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে অগ্রণী স্কুল অ্যান্ড কলেজ, রুয়েট চত্তরের অন্তর্গত একটি দুর্দান্ত পরিবেশে অবস্থিত । প্রতিষ্ঠানটি রাজশাহী বিভাগ ও এর আশেপাশে শিক্ষার্থীদের কল্যাণের জন্য একটি উদার উদ্দেশ্য নিয়ে শুরু হয়। তবুও, এখন শিক্ষার্থীদের অতীতের তুলনায় আরও ভাল শিক্ষা সম্পর্কে জানার এবং উপলব্ধি করার অনেক সুযোগ রয়েছে। এটি লক্ষণীয় যে অগ্রণী স্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থীদের বেশ কয়েকটি বিশেষজ্ঞ শিক্ষকের কাছাকাছি আসার দুর্দান্ত সুযোগ রয়েছে। আপনি জেনে খুশি হবেন যে এর একটি বৃত্তিমূলক বিভাগ রয়েছে যা পরিবর্তিত ডিজিটাল বিশ্বের সাথে শিক্ষার্থীদের প্রযুক্তিগত জ্ঞান প্রচার করতে অত্যন্ত সক্রিয়। তদতিরিক্ত, প্রতিষ্ঠানটি সমস্ত আইসিটি ভিত্তিক মিডিয়াগুলির মাধ্যমেও পাঠ্যক্রমিক প্রক্রিয়াটি বজায় রাখে। পরিচালনা পরিষদ এবং শিক্ষক/শিক্ষিকা মন্ডলীর আন্তরিক প্রচেষ্টায় এ প্রতিষ্ঠানটির কলেবর ও গুণগতমান উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেতে থাকবে।
See More
বাংলাদেশ স্কাউটস হলো বাংলাদেশের জাতীয় স্কাউট সংগঠন। এই অঞ্চলে স্কাউটিং কর্মকান্ড শুরু ১৯১৪ সালে তৎকালিন পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান বাংলাদেশ) স্কাউট অ্যাসোসিয়েশনের ব্রিটিশ ভারতীয় শাখার অংশ হিসাবে। পরে পাকিস্তান বয় স্কাউট অ্যাসোসিয়েশনের অংশ হিসাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পূর্ব পর্যন্ত এখানে স্কাউটিংয়ের কার্যক্রম চলে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ স্কাউট এসোসিয়েশন নামে জাতীয় পর্যায়ে স্কাউটিংয়ের সংগঠন গড়ে উঠে। ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশ, আন্তর্জাতিক স্কাউট আন্দোলনের সদস্য হয়। পরে ১৯৭৮ সালে বাংলাদেশ স্কাউট এসোসিয়েশনের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় বাংলাদেশ স্কাউটস। ২০১৫ সালের হিসাবে বাংলাদেশে মোট স্কাউটের সংখ্যা ১,৪৭৪,৪৬০ জন।
See Moreবাংলাদেশ স্কাউটস হলো বাংলাদেশের জাতীয় স্কাউট সংগঠন। এই অঞ্চলে স্কাউটিং কর্মকান্ড শুরু ১৯১৪ সালে তৎকালিন পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান বাংলাদেশ) স্কাউট অ্যাসোসিয়েশনের ব্রিটিশ ভারতীয় শাখার অংশ হিসাবে। পরে পাকিস্তান বয় স্কাউট অ্যাসোসিয়েশনের অংশ হিসাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পূর্ব পর্যন্ত এখানে স্কাউটিংয়ের কার্যক্রম চলে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ স্কাউট এসোসিয়েশন নামে জাতীয় পর্যায়ে স্কাউটিংয়ের সংগঠন গড়ে উঠে। ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশ, আন্তর্জাতিক স্কাউট আন্দোলনের সদস্য হয়। পরে ১৯৭৮ সালে বাংলাদেশ স্কাউট এসোসিয়েশনের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় বাংলাদেশ স্কাউটস। ২০১৫ সালের হিসাবে বাংলাদেশে মোট স্কাউটের সংখ্যা ১,৪৭৪,৪৬০ জন।
See Moreবাংলাদেশে গার্ল গাইড ১৯২৮ সালে শুরু হয়েছিল। ১৯৪৭ সালে পূর্ব পাকিস্তানের গার্ল গাইড পাকিস্তান গার্ল গাইড অ্যাসোসিয়েশনের শাখায় রুপান্তরিত হয়। পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর, শাখা সংগঠনটি একটি স্বাধীন জাতীয় সংগঠন হিসেবে পুনরায় সংগঠিত হয়। একটি জাতীয় সংস্থা হিসেবে সংগঠনটি ১৯৭২ সালে জাতীয় সংসদের অনুমোদন লাভ করে। ১৯৭৩ সালে এই সংস্থাকে মেয়েদের শিক্ষামূলক প্রতিষ্ঠানরূপে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেওয়া হয়। একই বছর সংগঠনটি ওয়ার্ল্ড অ্যাসোসিয়েশন অব গার্ল গাইডস অ্যান্ড গার্ল স্কাউটের সদস্যপদ লাভ করে।
See Moreবাংলাদেশে গার্ল গাইড ১৯২৮ সালে শুরু হয়েছিল। ১৯৪৭ সালে পূর্ব পাকিস্তানের গার্ল গাইড পাকিস্তান গার্ল গাইড অ্যাসোসিয়েশনের শাখায় রুপান্তরিত হয়। পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর, শাখা সংগঠনটি একটি স্বাধীন জাতীয় সংগঠন হিসেবে পুনরায় সংগঠিত হয়। একটি জাতীয় সংস্থা হিসেবে সংগঠনটি ১৯৭২ সালে জাতীয় সংসদের অনুমোদন লাভ করে। ১৯৭৩ সালে এই সংস্থাকে মেয়েদের শিক্ষামূলক প্রতিষ্ঠানরূপে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেওয়া হয়। একই বছর সংগঠনটি ওয়ার্ল্ড অ্যাসোসিয়েশন অব গার্ল গাইডস অ্যান্ড গার্ল স্কাউটের সদস্যপদ লাভ করে।
See Moreবাংলাদেশ স্কাউটস হলো বাংলাদেশের জাতীয় স্কাউট সংগঠন। এই অঞ্চলে স্কাউটিং কর্মকান্ড শুরু ১৯১৪ সালে তৎকালিন পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান বাংলাদেশ) স্কাউট অ্যাসোসিয়েশনের ব্রিটিশ ভারতীয় শাখার অংশ হিসাবে। পরে পাকিস্তান বয় স্কাউট অ্যাসোসিয়েশনের অংশ হিসাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পূর্ব পর্যন্ত এখানে স্কাউটিংয়ের কার্যক্রম চলে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ স্কাউট এসোসিয়েশন নামে জাতীয় পর্যায়ে স্কাউটিংয়ের সংগঠন গড়ে উঠে। ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশ, আন্তর্জাতিক স্কাউট আন্দোলনের সদস্য হয়। পরে ১৯৭৮ সালে বাংলাদেশ স্কাউট এসোসিয়েশনের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় বাংলাদেশ স্কাউটস। ২০১৫ সালের হিসাবে বাংলাদেশে মোট স্কাউটের সংখ্যা ১,৪৭৪,৪৬০ জন।
See More